ভিত্তিমূল্যে মুস্তাফিজর রহমানকে কিনেছে দিল্লি ক্যাপিটালস। তার দাম ধরা হয়েছিল ২ কোটি রুপি।
সেই দামেই তাকে কিনেছে দিল্লি। হিউ এডমিস অজ্ঞান হয়ে গেলে নতুন সঞ্চালক আসার পর প্রথমেই বিক্রি হন শ্রীলঙ্কার ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গ।
ভিত্তিমূল্যে তার দাম ধরা হয়েছিল এক কোটি রুপি। তবে শেষ পর্যন্ত তাকে কিনতে ১০ কোটি ৭৫ লাখ রুপি খসাতে হয়েছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুকে।
ওয়াশিংটন সুন্দরকে ৮ কোটি ৭৫ লাখে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ, ক্রুনাল পান্ডেয়াকে ৮ কোটি ২৫ লাখে লখনৌ, মিচেল মার্শকে ৬ কোটি ৫০ লাখে দিল্লি,
আম্বাতি রাইডুকে ৬ কোটি ৭৫ লাখে চেন্নাই, ইশান কিশানকে ১৫ কোটি ২৫ লাখে কিনে নেয় মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। ইংল্যান্ড ওপেনার জনি বেয়ারস্টোকে নিয়ে দর কষাকষি করতে থাকে পাঞ্জাব কিংস ও দিল্লি ক্যাপিটালস।
এই প্রতিযোগিতায় এসে যোগ দেয় সানরাইজার্স হায়দরাবাদ, ১ কোটি ৫০ লাখ ভিত্তিমূল্যের এ প্লেয়ারকে শেষ পর্যন্ত দলে নিতে সক্ষম হয় পাঞ্জাব কিংস। তার মূল্য ৬ কোটি ৭৫ লাখ রুপি।
দিনেশ কার্তিককে ৫ কোটি ৫০ লাখ রুপিতে কিনে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। নিকোলাস পুরানের ভিত্তিমূল্য ছিল দেড় কোটি রুপি। কলকাতা ও সানরাইজার্স হায়দরাবাদের মধ্যে দর কষাকষিতে শেষ পর্যন্ত তার দাম গিয়ে পৌঁছে ১০ কোটি ৭৫ লাখ রুপিতে, তাকে কেনে সানরাইজার্স। ৪ কোটি রুপিতে থাঙ্গারাসু নটরাজানেকে দলে নেয় সানরাইজার্স।
এরপর ধীরে ধীরে দীপক চাহারের দাম বাড়তে থাকে। তার ভিত্তিমূল্য ছিল ২ কোটি রুপি। তাকে ১৪ কোটি রুপিতে কেনে চেন্নাই সুপার কিংস। আগের আসরেও এই দলটির হয়ে খেলেছিলেন তিনি। প্রাসিধ কৃষ্ণাকে ১০ কোটিতে কেনে রাজস্থান রয়্যালস।
নিউজিল্যান্ডের ফাস্ট বোলার লকি ফার্গুসনকে ১০ কোটিতে দলে নেয় গুজরাট টাইটানস। অস্ট্রেলিয়ার জস হ্যাজেলউড রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্সের কাছে বিক্রি হন ৭ কোটি ৭৫ লাখ রুপিতে। মার্ক উডকে পায় লখনৌ। ভুবনেশ্বর কুমারকে পায় তার পুরনো ক্লাব সানরাইজার্স। ১০ কোটি ৭৫ লাখে দিল্লিতে যান শার্দুল ঠাকুর।