চুরির উদ্দেশ্যে সিঁধ কে”টে ঘরে ঢোকেন চোরচক্রের পাঁচ সদস্য।





চুরি করার কথা থাকলেও ঘরে ঢুকে দেখেন ২৫ বছর বয়সী না’রী।





নেই কোনো পুরুষ। আর গৃ’হ’ধূকে একা পেয়ে নিজেদের ঠিক রাখতে পারলেন না পাঁচ চোর। পালাক্রমে ধ”র্ষ”ণ করা হয় গৃ’হ’ব’ধূকে। রোববার ভোরে লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার তেওয়ারীগঞ্জ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত সুমন মাঝিকে আটক করেছে পুলিশ। এদিন দুপুর সাড়ে ১২ টার দিকে জেলা জজ আদালত প্রাঙ্গণ থেকে তাকে আটক করা হয়। অভিযুক্ত সুমন তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন চরমটুয়া গ্রামের মন্তাজ মাঝির ছেলে। তিনি জেলা আইনজীবী সহকারী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান





মিজানের ভাই। ভুক্তভোগী গৃ’হ’ব’ধূ জানান, প্রতিবন্ধী ভাই ও ছেলেকে নিয়ে রাতে ঘরে একা ছিলেন তিনি। রোববার গ’ভী’র রাতে সিঁধ কে”টে পাঁচজন তার ঘরে ঢোকেন। একপর্যায়ে তাকে একা পেয়ে পাঁচজন মিলে পালাক্রমে ‘ধ”র্ষ”ণ করেন। পরে রক্তাক্ত অবস্থায় তাকে রেখে পালিয়ে যান ওই পাঁচজন। পরে তাকে উদ্ধার করে পুলিশ। দুপুরে অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার (অপরাধ ও প্রশাসন) পলাশ কান্তি নাথ ও অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার (সদর) মংনেথোয়াই মারমা হাসপাতালে গিয়ে ভুক্তভোগীর সঙ্গে কথা বলেন। অভিযুক্ত সুমনের ভাই মিজানুর রহমান মিজান বলেন, গৃ’হ’বধূদের সঙ্গে আমাদের জমি নিয়ে বিরোধ রয়েছে। এজন্য পরিকল্পিতভাবে আমার ভাইকে ফাঁ’সা’নো হচ্ছে। আমার ভাই ঘটনাটির সঙ্গে জড়িত নয়। লক্ষ্মীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ) পলাশ কান্তি নাথ বলেন, স্থানীয়রা খবর দিলে ভোরেই ঘটনাস্থল থেকে ওই গৃ’হ’বধূকে উদ্ধার করে সদর থানা টহল পুলিশ। এ ঘটনায় প্রধান অভিযুক্তকে আটক করা হয়েছে। অভিযুক্ত নাজিম, মো. হোসেন, ইউছুফ ও হারুনকে গ্রে’ফ’তা’রে অভিযান অ’ব্যা’হ’ত রয়েছে।